Unnoto Pallabi Social Organization

উন্নত পল্লবী সামাজিক সংগঠনে আপনাকে স্বাগতম। আপনি যদি উন্নত পল্লবী সামাজিক সংগঠনের সদস্য হতে চান তাহলে join Us Button এ Click করে আপনার তথ্য দিয়ে আমাদের সাথে Join হন |

ক্যলিগ্রাফি প্রদর্শনী সমূহ:

প্রথম ক্যালিগ্রাফি প্রদর্শনী

.

শিল্পী ইব্রাহীম মন্ডলের উদ্যোগে, ঢাকা সাহিত্য সংস্কৃতি কেন্দ্রের র্পূণ সহযোগিতায় বাংলাদেশে প্রথম ক্যালিগ্রাফি প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়। এই প্রদর্শনীই বাংলাদেশে প্রথম যৌথ ক্যালিগ্রাফি প্রদর্শনী।
পবিত্র সিরাতুন্নবী স. উপলক্ষে জাতীয় যাদুঘর লবিতে ১৯৯৮ সালের ২৬ জুলাই, রবিবার উদ্বোধন করা হয়। উদ্বোধন করেন ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান ও কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ^বিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. শিরাজুল ইসলাম চৌধুরী। উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন প্রদশর্নী কমিটির আহব্বায়ক শিল্পী ইব্রাহীম মন্ডল অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, নাট্য শিল্পী আরিফুর হক, কবি গোলাম মোহাম্মদ, সভাপতিত্ব করেন শিল্পী অধ্যাপক ড. আব্দুস সত্তার ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন ঢাকা সাহিত্য সাংস্কৃতি কেন্দ্রের সভাপতি সাইদুল্লাহ মানসুর।

কমিটিতে ছিলেন, কবি আসাদ বিন হাফিজ, কবি গোলাম মোহাম্মদ ,সাংবাদিক  শাহীন হাসনাত, সাংবাদিক রফিক মুহাম্মদ, ও মোহম্মদ আব্দুর রহীম। ৭ দিনের এই প্রদর্শনী ২ আগষ্ঠ পর্যন্ত চলে।
প্রদশর্নীতে অংশগ্রহনকারী শিল্পীরা ছিলেন, ঢাবির চারুকলা অনুষদের অধ্যাপক শিল্পী শামসুল ইসলাম নিজামী, শিল্পী আবু তাহরে, শিল্পী সাইদুল ইসলাম, শিল্পী ইব্যাহীম মন্ডল ও শিল্পী আরফিুর রহমান। প্রচুর সংখ্যক দর্শক ও মিডিয়ার প্রচার-প্রপাগান্ডা আয়োজকদের কে উৎসাহিত করে। সার্বিক দায়ীত্বে ছিলেন ঢাকা সাহিত্য সাংস্কৃতি কেন্দ্রের সাধারন সম্পাদক অধ্যাপক আব্দুল মোমেন।

২য় ক্যালিগ্রাফি প্রদর্শনী

.

১৯৯৯ সনে ইব্রাহীম মন্ডলের একক প্রদশর্নী জাতীয় জাদুঘর লবিতে অনুষ্ঠিত হয়। ১৮ জুলাই রবিবার সকালে এই প্রদর্শনী উদ্বোধন করেন উপমহাদেশের খ্যাতিমান নন্দিত জাতীয় অধ্যাপক সৈয়দ আলী আহসান, সভাপতি অধ্যাপক সাইফুল্লাহ মানসুর বিশেষ মেহমান হিসেবে বক্তব্য রাখেন নাট্য শিল্পী আরিফুর হক, কবি আসাদ বিন হাফিজ, ঢাবির আর্ট ফ্যাকাল্টির অধ্যাপক আব্দুল মতিন সরকার, কবি গোলাম মোহাম্মদ, ওমর বিশ্বাস, প্রদশর্নী আয়োজন ও সার্বিক তত্বাবদান করেন ঢাকা সাহিত্য সংস্কৃতি কেন্দ্র। অনুষ্ঠানটি উপস্থাপন করেন শরিফ বায়েজিদ মহমুদ। শিল্পী ইব্রাহীম মন্ডলের ছবির উপর জাতীয় অধ্যাপক সৈয়দ আলী আহসান একটি মূল্যায়ন ধর্মী প্রতিবেদন লেখেন যা প্রদর্শনীর ক্যাটালগে ছাপা হয়।
প্রদশর্নীতে ৫২ টি শিল্প কর্ম স্থান পায়। প্রদর্শনী ব্যাপক সারা জাগাতে সক্ষম হয় প্রিন্ট ও ইলেক্টনিক মিডিয়া, প্রচুর লেখা-লেখি হয় এটিএন বাংলায় শিল্পী ৪০ মিনিটের সাক্ষাৎকার প্রচার হয়। প্রদর্শনীটি দেশ ব্যাপী সারা জাগাতে সক্ষম হয়েছে।

৩য় ক্যালিগ্রাফি প্রদর্শনী

.

অনুষ্ঠিত হয় ২০ জুন-২০০০, জাতীয় যাদুঘর লবিতে। অধ্যাপক ড. আব্দুস সাত্তার-এর সভাপতিত্বে উদ্বোধনী বক্তব্য প্রধান করেন প্রদর্শনীর আহব্বাহয় শিল্পী ইব্রাহীম মন্ডল, প্রদান অতিথী হিসেবে বক্তব্য ও উদ্বোধন করেন কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ^বিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. শিরাজুল ইসলাম চৌধুরী। অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ঢা.বির অধ্যাপক আব্দুল মতিন সরকার, অধ্যাপক খন্দকার আব্দুল মোমেন, অধ্যাপক সাইফুল্লাহ মানসুর, শিল্প তাত্বিক গোলাম মোহাম্মদ, ও আরও অনেকেই। প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণকারী শিল্পীবৃন্দ হলনে, শিল্পী আব্দুস সাত্তার অধ্যাপক শাকুর শাহ, শিল্পী সাইফুল ইসলাম, ইব্রাহীম মন্ডল, শিল্পী আবিদুর রহমান, শিল্পী মোহাম্মদ আমিরুল হক ইমরুল, শিল্পী মাহবুব মোর্শেদ। এই আটজন অংশগ্রহন করেন।

৪র্থ ক্যালিগ্রাফি প্রদর্শনী

.

অনুষ্ঠিত হয় ২০০১ সনে ২ জুন থেকে ১৩ জুলাই পযন্ত জাতীয় যাদুঘর লবিতে ।৪র্থ ক্যালিগ্রাফি প্রদর্শনী উদ্বোধন করেন জাতীয় অধ্যাপক সৈয়দ আলী আহসান, শিল্পী অধ্যাপক ড. আব্দুর সাত্তার এর সভাপতিত্বে বক্তব্য প্রদান করেন ঢাবির অধ্যাপক ড. হবিবা খাতুন, অধ্যাপক ও সংস্কৃতি কেন্দ্রের সভাপতি সাইদুল্লাহ মানসুর। মাওলানা আব্দুল রহীমের কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে আনুষ্ঠান শুরু হয়। স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রদর্শনী কমিটির আহব্বায়ক শিল্পী ইব্রাহীম মন্ডল। ১০ জন ক্যালিগ্রাফি শিল্পী প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণ করেন, অংশগ্রহণকারী শিল্পীরা হলেন শিল্পী অধ্যাপক ড. আব্দুস সাত্তার, সাইফুল ইসলাম, ইব্রাহীম মন্ডল শিল্পী আমিরুল হক, শিল্পী মাহবুব মোর্শেদ শিল্পী শহীদুল্লাহ এফবারী শিল্পী, লে.কর্ণেল এ এইচ বদরুল ইসলাম, শিল্পী আব্দুর রহীম, শিল্পী মোঃ মনোয়ার ও শিল্পী সোবাশি^র মজুমদার। ফিচার প্রকাশিত হয় ডেইলী স্টার, অবজারভার নিউনেশান, দৈনিক যুগান্তর, দৈনিক ইনকিলাব, সংগ্রাম, দৈনিক বাংলা বাজার, একুশে টিভি ও বিটিভি।

৫ম ক্যালিগ্রাফি প্রদর্শনী

.

অনুষ্ঠিত হয়, ১৭ মে ২০০২ থেকে ৪ জুন পযন্ত, জাতীয় জাদুঘর নলনিী কান্ত ভট্টশালী গ্যালারতিে । প্রদর্শনীতে অংশগ্রহনকারী ২৪ জন শিল্পীর ও প্রদর্শিত ক্যালিওগ্রাফি ও ছবি উপর একটি প্রতিবেদন দিয়ে চার রং এর একটি ক্যাটালগ ছাপা হয়। ঢাবি অধ্যাপক ড. আব্দুস সাত্তার প্রতিবেদনটি লেখেন। এই প্রদর্শনী উদ্বোধন করেন জাতীয় সংসদের মাননীয় স্পীকার ব্যরিষ্টার জমির উদ্দিন সরকার, অধ্যাপক ড. আব্দুস সাত্তারের সভাপতিত্বে আলোচনা করেন, শিল্পী মোস্তফা জামান আব্বাসী, অধ্যাপক আব্দুল মতিন সরকার, সবিহ-উল আলম। কোরআন তেলাওয়াতের পর উদ্বোধনী বক্তব্য প্রদান করেন প্রদর্শনীর আহব্বায়ক ইব্রাহীম মন্ডল। বাস্তবায়ন কমিটিতে ছিলেন: ইব্রাহীম মন্ডল, সদস্যসচিব শরিফ বায়জীদ মাহমুদ, সদস্য মুহাম্মদ আশরাফুল ইসলাম, গোলাম মোহাম্মদ, মুবাশ্বরি মজুমদার , মোহাঃ আব্দুর রহীম ও আহসান হাবীব। অংশগ্রহনকারী শিল্পী হলেন, মুতর্জা বশীর, আবু তাহের, শামসুল ইসলাম নিজামী, ড. আব্দুস সাত্তার, সবিহ-উল আলম, অধ্যাপক মীর রেজাউল করীম, শিল্পী ইব্রাহীম মন্ডল, নাসির উদ্দিন। আমিনুল ইসলাম, শহিদুল্লাহ এফবারী মাহবুব মোশেদ, অধ্যাপক আব্দুল আজিক, মুহাম্মদ আবিদুল ইসলাম, খন্দকার মনিরুজ্জামান, মুহাঃ মনোয়ার মুবাশির মজুমদার, মুহাঃ আব্দুস রহীম, মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ, রফিকুল্লাহ গাজ্জালী, আবু দাবদা, মুহা: নাঈম, ও মাসুম বিল্লাহ মোট ২৪ জন ক্যালিগ্রফার অংশগ্রহণ করেন।

৬ষ্ঠ ক্যালিগ্রাফি প্রদর্শনী

.

অনুষ্ঠিত হয়, জাতীয় যাদুঘর গ্যালারীতে ১৪ জুন থেকে ২৪ জুন শনিবার ২০০৩ প্রতিদিন সকাল ১০ টা থেকে বিকাল পাঁচটা পযন্ত ; শিল্পী ইব্রাহীম মন্ডলের উদ্যোগে ঢাকা সাহত্যি সংস্কৃতি কেন্দ্র ও ক্যালিগ্রাফি সোসাইটি বাংলাদেশ এর পূন্য সহযোগিতায় দশ দিন ব্যাপী এই প্রদর্শনী অনুষ্টিত হয়। কোরআন তেলাওয়াত ও তরজমা করেন এস এম শামীমুল বারী -সংস্কৃতি পরিবেশন করেন শিল্পী মশিউর রহমান। স্বাগত বক্তব্য রাখেন, প্রদর্শনী কমিটির আহব্বায়ক ইব্রাহীম মন্ডল। অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য প্রদান করেন, চট্রগাম আর্ট কলেজের প্রতিষ্ঠাতা প্রিন্সিপাল জনাব সবিহ-উল আলম, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. হাবিবা খাতুন । শিল্পকলা একাডেমীর সাবেক চেয়ারম্যান জনাব আহমদ নজির। প্রধান অতিথি, বাংলাদেশ সরকারের শিল্প মন্ত্রী জনাব এম সামসুল ইসলাম। সভাপতিত্ব করেন শিল্পী অধ্যাপক ড. আব্দুস সাত্তার, ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন অধ্যাপক শিল্পী ও ঢাকা সাহিত্য সাংস্কৃতি কেন্দ্রের সভাপতি সাইফুল্লাহ মানসুর। অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করেন বিশিষ্ট টিভি উপস্থাপক শরীফ বায়েজীদ মহমুদ। বাস্তবায়ন কমিটির সদস্য হলেন মোহাম্মদ আশরাফুল ইসলাম, সালমান আল আজমী, মো: শহীদুল্লাহ এফ বারী, মোহাম্মদ আব্দুর রহীম, মুবাশি^র মজুমদার ইয়াকুব বিস্বাস, আবদুল আহাদ, শোয়েব ও আহসান হাবিব খান। ঢাবি অধ্যাপক ড. হাবিবা খাতুন প্রদর্শনী উপর একটি প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন, ৬ষ্ট ক্যালিগ্রাফি প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণকারী শিল্পীদের শিল্প কর্মের উপর। যা চার রং এ শিল্পীদের ছবি ও শিল্পকর্মের ছবরি ক্যাটালগ ছাপা হয় । উল্লেখ্য যে প্রথমে প্রদর্শনীতে পাঁচ জন শিল্পী অংশগ্রহণ করেন। ৬ষ্ঠ প্রদর্শনীতে ৪২ জন শিল্পীর ১৫০ টি ছবি বাছাই করে প্রদর্শিত করা হয়। যেমন বাড়ছে প্রদর্শনীর দশকের সংখ্যা যেমন বাড়ছে শিল্পীদের অংশগ্রহনের সংখ্যা, সামাজিক ভাবেও এর পরিবর্তন লক্ষ করা যায়। জাতীয় দৈনিক ও টিভিতে প্রদর্শন ও প্রতিবেদন, টিভি চ্যানেলে শিল্পিদের সাক্ষাৎকার আলোচনা অনুষ্ঠিত হয় । শিল্পী তৈরীর জন্য ক্যালিগ্রাফি সোসাইটির গঠন করা হয় । প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ইব্রাহীম মন্ডল ও সক্রেটোরি ক্যলিগ্রাফার আব্দুর রহীম, তাদের উদ্যোগে নিয়মিত ক্লাস, ও মাসব্যাপী কর্মশালার মাধ্যমে শিল্পী তৈরী করা হয়।

৭ম ক্যালিগ্রাফি প্রদর্শনী

.

আয়োজন করা হয় জাতীয় জাদুঘর নলনিীকান্ত ভট্টশালী গ্যালারতিে ১ জুন ২০০৪, প্রধমবারের মত প্রদর্শনী চলে ১৫ জুন পর্যন্ত।
প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণকারী শিল্পীবৃন্দ হলেন, শিল্পী মুর্তজা বশীর, শিল্পী আবু তাহের। শিল্পী শামসুল ইসলাম নিজামী, অধ্যাপক ড. আব্দুস সাত্তার শিল্পী সবিহ-উল আলম, অধ্যাপক মীর রেজাউল করীম, শিল্পী বশীর উল্লাহ, শিল্পী কামরুল হাসান কালন, শিল্পী ইব্রাহীম মন্ডল, শিল্পী আরিফুর রহমান, শিল্পী নাসির উদ্দিন, উস্তাদ শহীদুল্লাহ এফ বারী, শিল্পী আমিনুল ইসলাম, শিল্পী মাহবুব মোর্শেদ শিল্পী আমিনুল হক, শিল্পী সৈয়দ আব্দুল হান্নান, শিল্পী খন্দকার মনিরুজ্জাম, শিল্পী বশীর মেজবা, শিল্পী মুহাম্মদ আব্দুর রহিম, শিল্পী মুবাশির মজুমদার, শিল্পী মনোয়ার, শিল্পী ফেরদৌসি আরা আহম্মদ, শিল্পী রফিক উল্লাহ গাজ্জালী, শিল্পী মুহাম্মদ শাহীদুল্লাহ শিল্পী মুহাম্মদ মুস্তফা মারুফ, শিল্পী হামীম কেফায়েত উল্লাহ। শিল্পী সায়েম মাহমুদী, শিল্পী মাসুম বিল্লাহ, শিল্পী নূর আহমদ, উবাইদুর রহমান, মাসুমা আক্তার লিলি, আয়ুব আলী, নাজমূস সায়েদা অলি, মুহা: মহিউদ্দিন, মুহা আব্দুল কাদের, আবিদা বেগম চৌধুরি, মুহাম্মদ জুয়েল, মুছা. মকারমা, মুহাম্মদ নিসার জামিল, ইসহাক আহম্মেদ, শরমিলা কাদির, রেসমা আক্তার মোট ৪২ জন।
প্রথম বারের মত এইবার ক্যালিগ্রাফি পদক ঘোষনা করা হয় এবং ক্যালিগ্রাফি শিল্পী অবদানের জন্য ঢাবির অধ্যাপক শিল্পী শামসুল ইসলাম নিজামী কে পদক প্রধান করা হয়। বেগম সুফিয়া কামাল মিলনায়তন : জাতীয় যাদুঘর। এস এম শামসুল হক কোরআন তেলায়াত ও শিল্পী মশিউর রহমানের হামদ এর পর স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন প্রদর্শনী কমিটির আহব্বায়ক শিল্পী ইব্রাহীম মন্ডল, ঢাবির শিল্পী অধ্যাপক ড. আব্দুস সাত্তারের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্তিত ছিলেন শিল্প মন্ত্রী মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী। অধ্যাপক ড. মহমুদুর হাসান চেয়ারম্যান ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বীভাগ। শিল্পকলা একাডেমীর মহা পরিচালক: আহমদ নজির, জাতীয় সংস্কৃতি পরিষদের চেয়ারম্যান মীর কাসেম আলী সংস্কৃতি সচিব মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী। ধণ্যবাদ জ্ঞাপন করেন , ঢাকা সাহিত্য সংস্কৃতির সভাপতি অধ্যাপক সাইফুল্লাহ মানসুর। অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করেন বিশিষ্ট টিভি উপস্থাপক শরীফ বায়জিদ মাহমুদ। ব্যাবস্থাপনা কমিটির অন্যান্য হলেন, সদস্য সচিব মুবাশি^র মজুমদার: মোহাম্মদ আব্দুর রহীম ও হাসান আলীম । আব্দুল গোফরান, শাহীন হাসনাত, নিজাম সিদ্দীকী, মাহফুজুর রহমান, রফিকুল্লাহ গাযালী, জাকির আবু জাদর, আহসান হাবিব খান। প্রদর্শনীতে অংশগ্রহনকারী শিল্পীরা হলেন শিল্পী মুর্তজা বশীর, আবু তাহের, শামসুল ইসলাম নিজামী, আব্দুস সাত্তার, সবিহউল আলম, বশির উল্লাহ, কামরুল হাসান কালন। ভাস্কর রামা, ইব্রাহীম মন্ডল, আরিফুর রহমান, নাসির উদ্দিন, শহিদুল্লাহ এফ বারী, আমিনুল ইসলাম, মাহবুর মোর্শেদি, আমিনুল হক, ইমরুল খন্দকার, মনিরুজ্জামান, মোহাম্মদ মোস্তফা আল মারুফ, হা মীম কেফায়েত উল্লাহ, আবু দারদা, মাসুম বিল্লাহ, শর্মিলা কাদির, মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, মোহাম্মদ নিয়াম উদ্দিন, ইসহাক আহম্মেদ, মাসুমা আক্তার মিলি, ফেরদৌসী বেগম, হাসান মোর্শেদ, মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ, মোহাম্মদ ফজলে বারী মামুন, আতা ইমরান, ২০০৪ সালে পদক প্রাপ্ত ক্যালিগ্রাফি শিল্পী শামসুল ইসলাম নিযামীর উপর লেখা, নন্দিত শিল্পী ও ক্যালিগ্রাফার শামসুল ইসলাম নিযামীর উপর প্রবন্ধ লেখেন, ইব্রাহীম মন্ডল শামসুল ইসলাম নিজামীকে অভিনন্দন অভিনন্দন জ্ঞাপনাত্বে লেখেন ড. আব্দুস সাত্তার ও ৭ম ক্যালিগ্রাফি প্রদর্শনী ২০০৪ এর উপর মূল্যায়ন ও ক্যালিগ্রাফির উপর আলোচনাবলী লেখা উপস্থাপন করেন, শিল্প তাত্বিক অধ্যাপক ড. সৈয়দ মাহমুদুল হাসান। এই ৩ টি লেখা শিল্পী ও তার প্রদর্শনী শিল্প কর্ম নিয়ে এবারও ৪ রং এর একটি প্রদর্শনী বিষয়ক প্রিন্ট ও ইলেক্টনিক মিডিয়ায় এবাও প্রচুর লেখা লেখি ও প্রচার হয়।

৮ম ক্যালিগ্রাফি প্রদর্শনী

.

৮ম ক্যালিগ্রাফি প্রদর্শনী উদ্বোদনী অনুষ্ঠান ৫ জুন ২০০৫ রবিবার বিকাল ৫ টায় যাদুঘর হলরুমে উদ্বোদনী অনুষ্ঠান ও প্রদর্শনী যাদুঘর নলিনী কান্ত ভট্রশালী গ্যালারীতে। ৫ জুন থেকে ২০ জুন পর্যন্ত ২০ দিন ব্যাপী চলে। ড. আব্দুস সত্তাররের সভাপতিত্বে প্রধান মেহমানের বক্তব্য ও উদ্বোধন করে বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পীকার ব্যারিষ্টার মুহাম্মদ জমিরউদ্দিন সরকার। এস এম শাহিনুল হকের কোরআন তেলাওয়াতের পর হামদে বারি তায়ালা গেয়ে শুনান শিল্পী মশিউর রহমান, স্বাগত বক্তব্য পেশ করেন প্রদর্শনী কমিটির আহব্বায়ক শিল্পী ইব্রাহীম মন্ডল, অন্যান্য মেহমানদের মধ্যে বক্তব্য প্রদান করেন, ঢাবির ইসলামের ইতিহাস ও সাংস্কৃতি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপিকা ড. নাজমা খান মজলিশ, অধ্যাপক ড. রফিক‚ল ইসলাম, অধ্যাপক ড. সাইফুল ইসলাম, বিশিষ্ট গভেষক ও ইতিহাস বিদ মুহাম্মদ আব্দুল মান্নান ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন অধ্যাপক সাইফুল্লাহ মানসুর। ঢাকা সাহিত্য সংস্কৃতি কেন্দ্রের সভাপতি, উপস্থাপন করেন. মিডিয়া ব্যক্তিত্ব শরীফ বায়জীদ মহমুদ। বাস্তবায়ন কমিটির আহবায়ক ইব্রাহমি মন্ডল সদস্যরা হলেন সদস্য মুবাম্বির মজুমদার, সদস্য মোহাম্মদ আব্দুর রহীম, শরীফ আবদুর গোফরান। শহিন হাসনাত, মহফুজুর রহমান আমিনুর ইসলাম, নাট্যকার আহসান হাবীব খান। প্রদর্শনীর ক্যালিগ্রাফীর উপর আলোচনা উপস্থাপন করেন শিল্প তাত্বিক অধ্যাপক ড. এ কে এম ইয়াকুব আলী ।
৮ম প্রদর্শনী অংশগ্রহনকারী শিল্পীরা হলেন, মুর্তজা বশীর, আবু তাহের, ড. আব্দুস সাত্তার, মনিরুল ইসলাম, এনায়েত হোসেন, বশীর উল্লাহ, সাইকুল ইসলাম, অধ্যাপক মীর রেজাউল করিম, রোস্তম আলী, ইব্রাহীম মন্ডল, আবিদুল রহমান, শহীদুল্লাহ এস বারী, আমিনুল ইসলাম, নাসির উদ্দিন, মহবুর মোশেদ, বশীর মেজবা, মুহাম্মদ আব্দুর রহীম, মুবাশি^র মজুমদার, আমিনুল ইসলাম ইমরুল, ফেরদৌস আরা আহমেদ মুহাম্মদ মোস্তফা আল মারুফ, কেফায়েত উল্লাহ, আবু দারদা, ইসহাক আহমদ, মাসুম বিল্লাহ, আতা ইমরান, মাসুমা আক্তার মিলি, মুহাম্মদ নিসার উদ্দীন, ফেরদৌসী বেগম, মহিউদ্দিন আহমদ সোমন আব্দুল্লাহ আল মমুন, মোঃ আব্দুল্লাহ মোশেদুল আলম। মোট ৩০ জন শিল্পী অংশগ্রহন করেন।

৯ম ক্যালিগ্রাফি প্রদর্শনী

.

নবম ক্যালিগ্রাফি প্রদর্শনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয় ৬ মে ২০০৬ শনিবার বিকেল ৪ টা ৩০ মনিটিে জাতীয় যাদুঘর বেগম সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে ১৫ দিন ব্যাপি এই প্রদর্শনী চলে নলিনীকান্ত ভট্রশালী গ্যালারীতে। আন্তর্জাতিক খ্যাতিমান শিল্পী অধ্যাপক ড. আব্দুস সাত্তার এর সভাপতিত্বে প্রধান মেহমানের বক্তব্য ও ফিতে কেটে উদ্বোধন করেন জাতীয় সংসদের সম্মানিত স্পিকার ব্যারিষ্টার জমির উদ্দিন সরকার। এস এম শামিমুল হক এর কোরআন তেলাওয়াতের পর হাম্দ পেশ করেন শিল্পী মতিউর রহমান। স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন প্রদর্শনী কমিটির আহব্বায়ক শিল্পী ইব্রাহীম মন্ডল অন্যান্যদের মধ্যে কক্তব্য প্রদান করেন অধ্যাপক ড. সৈয়দ মহমুদুল হাসান, প্রতœতত্ত¡ অধিদপ্তরের পরিচালক ড. নাজিম উদ্দিন। শিল্পকলা একাডেমীর সাবেক পরিচালক আমম্মেদ নজির, আমার দেশ সম্পাদক আমানুল্লাহ কবির, ধন্যবাদ উজ্ঞাপন করেন ঢাকা সাতিত্য সংস্কৃতি কেন্দ্রের সভাপতি অধ্যাপক সাইফুল্লাহ মানসুর। উপস্থাপনা করেন বিশিষ্ট উপস্থাপক টিভি ব্যাক্তিত্ব শরীফ বায়জীদ মাহমুদ, বাস্তবায়ন কমিটির অন্যান্যরা ছিলেন উপদেষ্টা অধ্যাপক সাইফুল্লাহ মানসুর, আবদেুর রহমান, সাচিব মুবাশি^র মজুমদার, কবি আসাদ বিন হাফিজ, আশরাফুল ইসলাম হাসান আলীম, শরীফ বায়জীদ মাহমুদ, আমিনুল ইসলাম, শাহিন হাসনাত, হারুন ইবনে শাহদাত, মুহাম্মদ আব্দুর রহিম, নাট্যকার আহসান হাবিব খান। অন্যান্য বারের মত এরারত্ত লিপিকলা বা ক্যালিগ্রাফি ও অংশগ্রহণকারী শিল্পীদের ক্যালিগ্রাফির উপর ক্যালিগ্রাফির ইতিহাস ও শিল্পীদের মূল্যায়ন ধর্মী একটি গুরুত্বপূর্ণ তাত্বিক প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন দেশ বরেণ্য সাংবাদিক সাদেক খান। অনবধ্য এই লেখাটি ও অংশগ্রহণকারী ২৬ জন শিল্পীর শিল্পকর্ম দিয়ে ৪ রং এর মনোজ্ঞ ক্যাটালগ ছাপা হয়েছে। যা প্রদর্শনীকে আরও মর্যাদাবান করে তুলেছে। নবম প্রদর্শনীর অংশগ্রহণকারী শিল্পীরা হলেন।
ড. আব্দুস সাত্তার, সৈয়দ এনায়েদ হোসেন, বশিবউল্লাহ, সাইফুল ইসলাম, মীর রেজাউল করিম, ফয়েজ আলী, ইব্রাহীম মন্ডল, আবিদুর রহমান, জাহাঙ্গির হোসেন, শহিদুল্লাহ এফ বারী, আমিনুল ইসলাম, কৃষাণ মোশারফ, মাহবুর মোর্শেদ, বশীর মেজবা, মুহাম্মদ আব্দুর রহিম, মুবাশি^র মজুমদার, আমিনুল ইসলাম ইমরুল, মোহাম্মদ আবুল ফজল, ফেরদৌস আরা আহম্মেদ, মুহাম্মদ মাস্তফা আল মারুফ, আবু দাবদা, মোঃ নুরুল্লাহ, ইসহাক আহামেদ, ফেরদৌসি বেগম, মুহাম্মাদ নিসার জামিল, মোঃ আব্দুল্লাহ, মোর্শেদুল আলম। প্রচুর সংখ্যক দর্শক এবং আর্টিসদের শিল্প আলোচনা, প্রবন্ধ, মিডিয়ায় প্রচার, ব্যাপকভাবে দর্শক প্রিয়তা অর্জন করে।

১০ম ক্যালিগ্রাফি প্রদর্শনী

.

১০ম ক্যালোগ্রাফি প্রদর্শনী উদ্বোধনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয় ১৫ই জুন ২০০৮ রবিবার বিকাল ৩.৩০ মিনিট। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমী গ্যালারিতে ১৫ দিন ব্যাপি এই প্রদর্শনী চলে। প্রধান অতিথির বক্তব্য ও ফিতা কেটে প্রদর্শনী উদ্বোধন করেন ইসলামিক আর্ট অর্গানাইজনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি শিল্পতাত্বিক বহু গ্রন্থের লেখক অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মাহমুদুল হাসান। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমীর মহাপরিচালক ভঁ‚ইয়া সফিকুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে অন্যান্যদের মধ্যে বক্ত্যব রাখেন : স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রদর্শনীর আহব্বায়ক কমিটির আহব্বায়ক শিল্পী ইব্রাহীম মন্ডল, ইতহিাস বদি মোহাম্মদ আশরাফুল ইসলাম, শিল্পী সবিউল আলম, অধ্যাপক শিল্পী ড. আব্দুস সাত্তার, ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন সাহিত্য সংস্কৃতি কেন্দ্রের সভাপতি অধ্যাপক সাইফুল্লাহ মানসুর, উপস্থাপনায় বিশিষ্ট টিভি উপস্থাপক শরীফ বায়জীদ মাহমুদ, এস এম শামীমুল হকের তেলাওয়াতের পর হামদ্ পেশ করেন শিল্পী মশিউর রহমান। প্রদর্শনী বাস্তবায়ন কমিটিতে ছিলেন উপদেষ্টা সাইফুল্লাহ মানছুর কবি আসাবিন হাফিজ সম্পাদক মোঃ আবেদুর রহমান, সদস্য কবি হাসান আলিম, শরীফ বায়জীদ মাহমুদ, মাহফুজুর রহমান কবি শিল্পী আমিনুল ইসলাম, শরীফ আব্দুল গোফরান, হারুন ইবনে শাহাদাত, শিল্পী আব্দুর রহিম, শিল্পী মাহবুব মোর্শেদ। এবারও প্রদর্শনীতে অংশগ্রহনকারী শিল্পী ও তাদের শিল্পকর্মের বিশ্লেষন ধর্মী প্রবন্ধ লিখেন শিল্পী শিল্পতাত্বিক গবেষক অধ্যাপক ড. আব্দুস সাত্তার এই প্রবন্ধ ও শিল্পকর্মের সমম্বয়ে চার রং এর একটি ক্যাটালগ ছাপা হয় যা প্রদর্শনীর মান বৃদ্ধি করেছে। প্রদর্শনীতে অংশগ্রহনকারী শিল্পীরা হলেন অধ্যাপক ড. আব্দুস সাত্তার, সাবি-উল আলম, বশীর উল্লাহ, আহমেদ নেওয়াজ, রেজাউল করিম, রাসা, ফরেজ আলী, ইব্রাহীম মন্ডল, জাহাঙ্গীর হোসেন, শহীদ উল্লাহ এস বারী, আমিনুল ইসলাম, খন্দকার মনিরুজ্জামান, মাহবুব মোর্শেদ, নাছির উদ্দিন, মোঃ আমিনুল হক ইমরুল, বশীর মেজবাহ্, মোহাম্মদ আব্দুর রহীম, ফেরদৌস আরা আহমেদ, মোহাম্মদ মোস্তফা আল মারুফ, ইসহাক আহমেদ, ফেরদৌসী বেগম, শর্মিলা কাদের, নিসার জামিল, মাসুম বিল্লাহ, মোঃ কামাল আহমেদ, আজিজুর রহমান তালুকদার, হাসনাইন, মোঃ আতিউর রহমান, জাকির হোসেন জুয়েল, আতিকুর রহমান হিন্দু ক্যালিগ্রাফার বাসুধর পাল, মাহফুজুর রহমান শিমুল, আব্দুল্লাহ আল মামুন, নাহিদ রোকসানা, আতাউল্লাহ, মুহাম্মদ মহিউদ্দিন ও আবু দারদা।

১১ তম ক্যলিগ্রাফি প্রদর্শনী

.

১৬ নভেম্বর ২০০৮, জয়নুল গ্যালারি, ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়। আন্তর্জাতিক মিউজিয়াম, সাউথ এশিয়া ইসলামি সভ্যতা আয়োজক পররাষ্ট মন্ত্রনালয় বাংলাদেশ সরকার ও ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের আয়োজনে ক্যালিগ্রাফি সোসাইটি বাংলাদেশ, কে অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ করা হয়। আমরা সেমিনার ৩ দিন ব্যাপি সেমিনার ও শিল্পোজিয়ামে
এবং প্রদর্শনীতে আমরা অংশগ্রহণ করি, উল্লেখ্য সিম্পোজিয়াম হোটেল সোনারগাঁও এ অনুষ্ঠিত হয়। মুসলিম দেশের অনেক ডেলিগেট উপস্থিত ছিলেন। ইসলামি শিল্পের এই গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম ক্যালিগ্রাফির উপর বশিষে করে সাউথ এশিয়া এর কার্যক্রম নিয়ে প্রবন্ধ রচনা করেন, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মাহমুদুল হাসান। এই প্রবন্ধ শিল্পী এবং তাদের শিল্প কর্ম নিয়ে একটি ৪ রং এর ক্যাটালগ প্রকাশ করা হয় যা ইসলামী শিল্পের গুরুত্ব বহন করে। প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণকারী শিল্পীরা হলেন: মুর্তজা বশীর, ড. আব্দুস সাত্তার, সাইফুল ইসলাম, ইব্রাহীম মন্ডল, আরিফুর রহমান, আমিনুল ইসলাম ও মোহাম্মাদ আব্দুর রহীম।

১২ তম ক্যালিগ্রাফি প্রদর্শনী

.

ঢাকা এশিয়া অঞ্চেলের ইসলামী সংস্কৃতির রাজধানী, উদযাপন উপলক্ষে ২০১২, ১৪ জুলাই ১৫ দিন ব্যাপি ক্যালিগ্রাফি প্রদর্শনী জাতীয় শিল্পকলা একাডেমীতে অনুষ্ঠিত হয়। এই প্রদর্শনীতেও অংশগ্রহণের জন্য ক্যালিগ্রাফি সোসাইটি বাংলাদেশকে আমন্ত্রণ জানালে, আমাদের সদস্যরা প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণ করে। শিল্পীদের ছবি ও তাদের প্রদর্শিত ক্যালিগ্রাফি নিয়ে একটি ক্যাটালগ ৪ রং এ প্রকাশ করেন জাতীয় শিল্পকলা একাডেমী।

শিশু কিশোর ক্যালিগ্রাফির প্রতিযোগিতা-২০১১

.

জাতীয় ক্যালিগ্রাফি প্রদর্শনী-২০২২

.